অন্যরকম

বিশ্বের রহস্যময় পাঁচ স্থান

প্রকাশ : ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ

  আলোকিত ডেস্ক

এই পৃথিবীতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে নানা ধরনের বিস্ময়। আর এসব অজানা ও অদেখা সৌন্দর্যই আমাদের ভ্রমণে উৎসাহিত করে। মানব সভ্যতার ইতিহাসের অনেক কিছুই বৈজ্ঞানিক গবেষণার মাধ্যমে আবিষ্কৃত হচ্ছে। তারপরও এখন পর্যন্ত ইতিহাসের অনেক উপাদানই রয়ে গেছে রহস্যাবৃত। তেমনই বিশ্বে এমন কয়েকটি রহস্যময় স্থান আছে, যার রহস্য আজও ভেদ করতে পারেননি গবেষকরা- পৃথিবীজুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে নানা ধরনের বিস্ময়। আর এসব অজানা ও অদেখা সৌন্দর্যই আমাদের ভ্রমণে উৎসাহিত করে। মানব সভ্যতার ইতিহাসের অনেক কিছুই বৈজ্ঞানিক গবেষণার মাধ্যমে আবিষ্কৃত হচ্ছে। তারপরও এখন পর্যন্ত ইতিহাসের অনেক উপাদানই রয়ে গেছে রহস্যাবৃত। তেমনই বিশ্বে এমন কয়েকটি রহস্যময় স্থান আছে, যার রহস্য আজও ভেদ করতে পারেননি গবেষকরা-

যুক্তরাষ্ট্রের সার্পেন্ট মাউন্ড : বিশ্বের বৃহত্তম জীবন্ত আঁকাণ্ডবাঁকা পাহাড়ি এলাকা হলো সার্পেন্ট মাউন্ড যার অবস্থান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ওহিও রাজ্যের পিবলসে। এটি ১৩৪৮ ফুট দীর্ঘ প্রাচীন সর্পিল পাহাড়ি এলাকা যার ইতিহাস খ্রিষ্ট পূর্ব ৩২০ সালের। বিভিন্ন সমীক্ষা থেকে দেখা গেছে যে, গ্রীষ্মকাল ও শীতকালের মাঝামাঝি সময়ে সার্পেন্ট মাউন্ডের শীর্ষভাগ ও বাঁকগুলো একেবারে সূর্য বরাবর থাকে। এর পাশাপাশি আপনি যদি সার্পেন্টের গায়ে এক মাথা থেকে আরেক মাথা পর্যন্ত একটি লাইন টানেন তাহলে এটি একেবারে উত্তর দিকে হবে।

পেরুর নাজকা লাইনস : নাজকা লাইনস দেখতে হলে আপনাকে ভূমি থেকে বেশ উচ্চতায় থাকতে হবে। দক্ষিণ আমেরিকান দেশ পেরুর নাজকা মরুভূমিতে অবস্থিত নাজকা লাইনস বিশ্বের সবচেয়ে রহস্যময় পাথুরে আঁকিবুকি। এগুলো আকারে অনেক বিশাল। তবে ২০০০ বছর আগে সৃষ্টি হওয়ার সময় এগুলোর সঠিক আকৃতি কেমন ছিল তা কারও জানা নেই। এমনকি বিশাল এই কাঠামো নির্মাণে কত অর্থ কেমন ব্যয় হয়েছিল তাও অজানা।

যুক্তরাজ্যের স্টোনহেঞ্জ : উইলশায়ার কাউন্ট্রিসাইডে অবস্থিত বর্তমানকালের স্টোনহেঞ্জ নির্মিত হয়েছিলো ৯ হাজার বছর আগে। এটি ছিল অনুসন্ধানকারী ও সংগ্রাহকদের সময়।