নির্বাচনে গণতান্ত্রিক শিক্ষক পরিষদের নিরঙ্কুশ জয়

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বশেমুরকৃবি) শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রতি আস্থাশীল শিক্ষক সংগঠন ‘গণতান্ত্রিক শিক্ষক পরিষদ’ মনোনীত পূর্ণ প্যানেল নিরঙ্কুশ জয়লাভ করেছে। এ কমিটি ২০২৩ সালের শিক্ষক সমিতির কার্যনির্বাহী পরিষদ পরিচালনা করবে। বশেমুরকৃবি শিক্ষক সমিতি নির্বাচন কমিশন-২০২৩ গত বৃহস্পতিবার এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে নির্বাচনের এ ফলাফল ঘোষণা করেন।

নির্বাচনে সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন- এগ্রোপ্রসেসিং বিভাগের প্রফেসর ড. মো. অহিদুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক এগ্রিবিজনেস বিভাগের সহযোগী প্রফেসর ড. দেবাশিস চন্দ্র আচার্য্য। শিক্ষক সমিতির নবনির্বাচিত নেতারা ফলাফল প্রকাশের পরপরই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। নবনির্বাচিত শিক্ষক সমিতির নেতারা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠা, শিক্ষা ও গবেষণার মানোন্নয়ন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক অগ্রযাত্রাকে এগিয়ে নিতে শিক্ষকদের সক্রিয় সহযোগিতা কামনা করেন। শিক্ষক সমিতির অন্য পদে নির্বাচিতরা হলেন- সহ-সভাপতি (১) কৃষিতত্ত্ব বিভাগের প্রফেসর ড. মো. আ. মান্নান ও সহ-সভাপতি (২) উদ্ভিদ রোগতত্ত্ব বিভাগের প্রফেসর ড. মো. মোতাহার হোসেন, কোষাধ্যক্ষ- জেনেটিক্স অ্যান্ড ফিশ ব্রিডিং বিভাগের ড. মুহাম্মদ আব্দুস ছালাম, যুগ্ম সম্পাদক (১) গ্রামীণ উন্নয়ন বিভাগের প্রফেসর ড. মো. মনজুরুল ইসলাম ও যুগ্ম সম্পাদক (২) অ্যানিম্যাল ব্রিডিং অ্যান্ড জেনেটিক্স বিভাগের ড. এস. এ. মাসুদুল হক, সাংগঠনিক সম্পাদক- অ্যানাটমী অ্যান্ড হিস্টোলজী বিভাগের ড. মোহাম্মদ শাহ্ আলম, দপ্তর সম্পাদক- বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের ড. মো. নূরে আলম সিদ্দিকী, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক- জেনেটিক্স অ্যান্ড ফিশ ব্রিডিং বিভাগের ড. সবুজ কান্তি মজুমদার, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক- কৃষি সম্প্রসারণ ও গ্রামীণ উন্নয়ন বিভাগের প্রফেসর মো. রোকনুজ্জামান, গবেষণা সম্পাদক- ফসল উদ্ভিদবিদ্যা বিভাগের মো. মহি-উদণ্ডদীন। এছাড়া সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন- ফিশারিজ বায়োলজি অ্যান্ড অ্যাকুয়াটিক এনভায়রনমেন্ট বিভাগের ড. মো. শাখাওয়াত হোসেন, গাইনিকোলজি অ্যান্ড রিপ্রডাক্টিভ হেল্থ বিভাগের ড. মো. নাজমুল হক, কৃষি সম্প্রসারণ ও গ্রামীণ উন্নয়ন বিভাগের ড. মোহাম্মদ জিয়াউল হক, পরিসংখ্যান বিভাগের কেয়া রানী দাস এবং কৃষিবনায়ন ও পরিবেশ বিভাগের ড. সত্যেন মণ্ডল।