ঢাকা ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ | বেটা ভার্সন

অনুপ্রাণনের লেখক সম্মাননা পেলেন জ্যোৎস্নালিপি

অনুপ্রাণনের লেখক সম্মাননা পেলেন জ্যোৎস্নালিপি

শিশুসাহিত্যে অবদানের জন্য বিশেষ সম্মাননা পেয়েছেন সাংবাদিক, লেখক জ্যোৎস্নালিপি। গত শুক্রবার বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের ইসফেনদিয়ার জাহেদ হাসান মিলনায়তনে আয়োজিত অনুপ্রাণনের তৃতীয় লেখক সম্মেলনে তার হাতে এ সম্মাননা তুলে দেয়া হয়। অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- কবি জরিনা আক্তার, কবি নাসির আহমেদ, কবি গোলাম কিবরিয়া পিনু, সাহিত্যিক মোজাম্মেল হক নিয়োগী, সাহিত্যিক মণি হায়দার, সাহিত্যিক ভাস্বর চৌধুরী, সাহিত্যিক মোজাফ্ফর হোসেন, সাহিত্যিক দীলতাজ রহমান, অনুপ্রাণনের কর্ণধার আবু ম. ইউসুফ প্রমুখ। জ্যোৎস্নালিপি একাধারে ছোটগল্পকার, গবেষক, তথ্যচিত্র নির্মাতা, সাংবাদিক এবং শিশুসাহিত্যিক। গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়া জেলার খোকসা থানায়। মা গীতা মোদক ও বাবা ডা. বৈদ্যনাথ বিশ্বাস। তার লেখালেখির শুরু কৈশোরেই। শিশুসাহিত্যিক হিসেবে ইতোমধ্যে তিনি জনপ্রিয়তা অর্জন করেছেন। স্বীকৃতি হিসেবে পেয়েছেন পুরস্কার। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা সাহিত্য নিয়ে লেখাপড়া করেছেন তিনি। ছোটগল্প নিয়ে গবেষণা করে অর্জন করেছেন পিএইচডি ডিগ্রি। দৈনিক দেশবাংলার শিশুসাহিত্য পাতা ‘ডানপিটেদের আসর’ ও দৈনিক সংবাদের জনপ্রিয় শিশুসাহিত্য পাতা ‘খেলাঘর’ দীর্ঘদিন সম্পাদনা করেছেন।

এছাড়া, ‘ধ্রুব’ নামে একটি লিটল ম্যাগাজিনও সম্পাদনা করেছেন। তার প্রকাশিত শিশুতোষ গ্রন্থ- ‘রাখাল ছেলে ও সাতপরি’, ‘কাঠবিড়ালীর বিয়ে’, ‘চরকা কাটা বুড়ি’, ‘ভালোদাদু’, ‘প্রকৃতির আঁকিবুঁকি’, ‘চাঁদমামার জামা’, ‘ডিমের ছানা’, ‘ঢাকা শহরে ভূত এলো’, ‘জোনাকমেয়ে’, ‘এমন যদি হতো’, ‘মেঘপরিদের সোনার নূপুর’, ‘জাদুর মুড়ি’; গল্পগ্রন্থ- ‘অথবা বিমূর্ত অন্তর্দাহ’ (সম্পাদনা গ্রন্থ), ‘খবরের খোঁজে’, ‘সংবাদের তালাশে’ (গবেষণা গ্রন্থ), ‘গ্রামীণ সাংবাদিকতায় মোনাজাতউদ্দিন : জনসাংবাদিকতার রূপকল্প অনুসন্ধান’ এবং ‘সাংবাদিকদের জন্য গণমাধ্যম সহায়িকা: নারীর ক্ষমতায়ন’। তার গ্রন্থের সংখ্যা ত্রিশের অধিক। উল্লেখ্য, সাহিত্যের বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে লেখকদের সম্মাননা স্মারক দিয়ে আসছে অনুপ্রাণন।

আরও পড়ুন -
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত