প্রবাসী মো. তৌহিদুল ইসলাম প্রতারণার স্বীকার হয়েছেন। গতকাল সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময়ে তিনি বলেন, গত ৪ বছর আগে মো. ইউনুস হোসেনের সঙ্গে মৌখিক ও সাদা কাগজের চুক্তিপত্রের মাধ্যমে ব্যবসা শুরু করি এবং ব্যবসার লভ্যাংশ মো. তৌহিদুল ইসলামের ৭০ শতাংশ আর মো. ইউনুস হোসেন রাজিবের ৩০ শতাংশ। পরবর্তীতে ইউনুসের সাথে তৌহিদুল ইসলামের হিসাব-নিকাশে বনিবনা না হওয়ায় ভাই-বন্ধুসহ (বাঙালি)সহ বৈঠকের মাধ্যমে সমাদানের চেষ্টা করেন এবং মো. তৌহিদুল ইসলাম তার পার্টনার মো. ইউনুস হোসেন ওরপে রাজিবের কাছে টাকা পাওনা হন। কিছুদিন পর মো. তৌহিদুল ইসলামকে টাকা না দিয়ে, মো. তৌহিদুল ইসলামের সাথে আরেকজন ব্যবসায়ীক পার্টনার মো. আবু তায়েব পিতা. কুদরুছ সাবা, গ্রাম. ৭নং মোহাম্মদপুর ইউনিয়ন দক্ষিণ রাজা রামপুর ওয়ালী মুন্সী বাড়ি। তিনি আরো জানান, পরবর্তীতে তারা দুইজন একত্রিত হয়ে আমার বিরুদ্ধে নানান রকম ষড়যন্ত্র শুরু করেন, তারই অংশ হিসেবে আমাকে পাওনা টাকা-পয়সা লেনদেন করবেন বলে ফোন করে তাদের বাসায় নিয়ে আটকিয়ে রেখে প্রায় ১২ ঘণ্টা জিম্মি করে মারধর এবং হত্যার হুমকি দিয়ে আমার নিকট থেকে জোরপূর্বক একটা সাদা স্ট্যাম্পে দস্তখত/সই নেয়। কাতারের প্রশাসন দিয়ে ক্ষতিসাধন করার চেষ্টা করে। কাতারে অবস্থিত বাংলাদেশ দূতাবাসকে (রাষ্ট্রদূত) ঘটনার বিস্তারিত লিখিতভাবে অভিযোগ করে তাহা তদন্ত চলমান।