প্রগতিশীল ইসলামী জোটের চেয়ারম্যান, সাবেক সংসদ সদস্য এমএ আউয়াল বলেছেন, যেহেতু সরকারের অধীনে নির্বাচন হবে, তাই সরকারের মূল দায়িত্ব হচ্ছে সব দলগুলোকে এক ছাদের তলে নিয়ে আসা। সবার অংশগ্রহণে গণতন্ত্রের অবয়ব আরো সুন্দর হয়। পরিস্থিতি ও চক্রান্ত মোকাবিলা সহজ হয়।’ গতকাল বুধবার সকালে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে অনুষ্ঠিত এক আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে এমএ আউয়াল এসব কথা বলেন। ‘সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা রক্ষায় আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ ও আন্তঃধর্মীয় সম্প্রীতি রক্ষায় করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভার আয়োজন করে প্রগতিশীল ইসলামী জোট। এতে জোটের কো-চেয়ারম্যান, সমন্বয়কসহ কেন্দ্রীয় নেতারা বক্তব্য রাখেন। জোটের সমন্বয়ক ও ইসলামী গণতান্ত্রিক পার্টির মহাসচিব সাবেক পিপি অ্যাডভোকেট মো. নূরুল ইসলাম খানের সঞ্চালনায় আরো বক্তব্য রাখেন, মুফতি সৈয়দ মাহাদী হাসান বুলবুল, মুফতি আহসান উল্লাহ সালামী, সামছুল আলম চৌধুরী সুরমা ভাই, মো. আতাউল্লাহ খান, খন্দকার এনামুল নাছির, কাজী মাসুদ আহম্মেদ, সুলতান জিসান উদ্দিন প্রধান, মো. হাবিব উদ্দিন আহমেদ, মো. আনোয়ার হোসেন, ডা. মো. সম্রাট জুয়েল, এহতেশামুল হক রুবেল।
নির্বাচন প্রসঙ্গে দেশি-বিদেশি চক্রান্ত অব্যাহত রয়েছে উল্লেখ করে এমএ আউয়াল বলেন, ন্যূনতম ছাড়ের ভিত্তিতে রাজনীতিতে বিভাজন কমিয়ে আনা দরকার। প্রগতিশীল, অসাম্প্রদায়িক, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের স্বদেশ গড়তে হলে স্থায়ীভাবে নির্বাচন ব্যবস্থার কোনো বিকল্প নেই। আর এর প্রথম দায়িত্ব সরকারের।