সরকারি কর্মকমিশন (পিএসসি) তাদের সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে দেশে শিক্ষিত বেকার বৃদ্ধির পাঁয়তারা করছে। এর মাধ্যমে দেশের শিক্ষিত সমাজ সবচেয়ে স্বচ্ছ নিয়োগ প্রক্রিয়া বিসিএসের প্রতি আস্থা হারাবে। এতে বাংলাদেশ থেকে মেধা পাচার বেড়ে যাবে, যা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রধান অন্তরায়। এসব অভিযোগ করেছেন ৪৩তম বিসিএসের ফল প্রত্যাশীরা। গতকাল সোমবার জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা মোহাম্মদ আকরাম খাঁ হলে ৪৩তম বিসিএসের নন-ক্যাডার বিজ্ঞপ্তি বাতিল এবং নন-ক্যাডার পদসংখ্যা বৃদ্ধির দাবিতে এক সংবাদ সম্মেলনে এমন অভিযোগ করেন তারা। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন ৪৩তম বিসিএসের ফল প্রত্যাশীদের মুখপাত্র নাসির উদ্দীন। তিনি বলেন, ‘জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাতে ১৯৭২ সালে গড়া সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান সরকারি কর্মকমিশন বেকারদের কর্মসংস্থান যোগান দেওয়ার অভিভাবকস্বরূপ। পিএসসি থেকে ২০২০ সালের ৩০ নভেম্বর ৪৩তম বিসিএসের বিজ্ঞতি প্রকাশ হয়।