পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, কপ-২৮ এর লস ও ড্যামেজ তহবিলের সাফল্য নির্ভর করবে এর পর্যাপ্ত মূলধন সংগ্রহ এবং কত দ্রুত, তা জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত সম্প্রদায়ের কাছে বিতরণ করা যায়। তিনি আরো বলেন, সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর ক্রমবর্ধমান তীব্র চাহিদা মোতাবেক কপ-২৮এর জলবায়ু অর্থায়নের প্রতিশ্রুতিগুলো উল্লেখযোগ্যভাবে গড়ে তুলতে হবে। গতকাল সোমবার সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে অনুষ্ঠানরত ‘ ডেলিভারিং দ্য ইউএই কনসেনসাস গ্লোবালি : অ্যাগ্রিমেন্ট থেকে অ্যাকশন’র একটি গুরুত্বপূর্ণ অধিবেশনে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন। পরিবেশমন্ত্রী আরো বলেন, ক্লাইমেট ফাইন্যান্সিংয়ের একটি সর্বসম্মত সংজ্ঞা নির্ধারণ অপরিহার্য। তিনি বলেন, যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে গ্লোবাল স্টকটেকের ফলাফল বাস্তবায়ন করতে হবে। বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রিতে সীমাবদ্ধ করতে ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস অব্যাহত রাখতে হবে। প্রতিশ্রুতি মোতাবেক জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার কমাতে হবে। পরিবেশমন্ত্রী বলেন, প্রশমন কর্মকাণ্ড এবং জাস্ট ট্রানজিশন পাথওয়ের কর্মকাণ্ডগুলিকে ২০২৪ সালে জিএসটি ফলাফল বাস্তবায়ন এবং প্যারিস চুক্তির উদ্দেশ্যগুলো বাস্তবায়নে অবদান রাখতে সহায়তা করবে- এমন ক্রিয়াকলাপগুলো অব্যাহত রাখতে হবে।