সড়ক সচিব এবি আমিন উল্লাহ নুরী বলেছেন, নিরাপদ সড়ক করতে সারাদেশে শতাধিক দুর্ঘটনাপ্রবণ স্পট চিহ্নিত করা হয়েছে। একই সঙ্গে জেলা প্রশাসকের নেতৃত্বে জেলা-উপজেলাগুলোতে যে মনিটরিং টিম আছে প্রতি মাসে দুইবার সভা করে দুর্ঘটনার কারণ চিহ্নিত করতে বলা হয়েছে। গতকাল সোমবার রাজধানীর ওসমানী মিলনায়তনে জেলা প্রশাসক সম্মেলনে সড়ক ও সেতু মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত অধিবেশন শেষে তিনি এ মন্তব্য করেন।
সড়ক সচিব বলেন, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কসহ সব মহাসড়কই ঠিক করা হচ্ছে। গত দুই ঈদ যানজটমুক্ত করতে পেরেছি, এবারও সে লক্ষ্য থাকবে। জেলা প্রশাসকরা কী প্রস্তাব করেছেন, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, জেলা প্রশাসকেরা যে ২২টি প্রস্তাব করেছেন তারমধ্যে রাস্তার সম্প্রসারণ ও রাস্তা নির্মাণের প্রস্তাবনা বেশি। আর ২০৩০ সালের মধ্যে ভাল রাস্তা করা হবে ৮৯ শতাংশ। যেসব মহাসড়ক ভেঙে যাচ্ছে, সে বিষয়ে কি পদক্ষেপ নেওয়া হবে, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যশোর-খুলনা মহাসড়কের পাশেই বন্দর, এখানে ভারি গাড়ি না চলে এজন্য লোড এক্সেল কন্ট্রোল বসিয়েছিলাম। সিলেটে পুড়িয়ে ফেলেছে, যশোরেও কার্যকর করতে পারিনি। রাস্তা ঠিক রাখতে আপনাদের পরিকল্পনা কী এমন প্রশ্নের জবাবে সেতু সচিব বলেন, আমরা লোড ঠিক রাখতে ৬ কিলোমিটার (যশোর-খুলনা মহাসড়কের) সড়ক সিসি (কংক্রিটের রাস্তা) করছি। আমরা এরপরে পুরোটাই সিসি করে দিব।