ঢাকা ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২ আশ্বিন ১৪৩১ | বেটা ভার্সন

যে দলের নেত্রী পালিয়ে যায় সে দলের জন্য শোভনীয় নয়

নিপুন রায় চৌধুরী
যে দলের নেত্রী পালিয়ে যায় সে দলের জন্য শোভনীয় নয়

ঢাকা জেলার বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও কেরানীগঞ্জ দক্ষিণ থানা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট নিপুন রায় চৌধুরী বলেছেন, যে দলের নেত্রী কর্মীদের কথা না ভেবে পালিয়ে যায়, সেই নেত্রী দলের জন্য কখনো শোভনীয় নয়। শেখ হাসিনা কখনো দেশ ও দেশের মানুষের কথা ভাবেনি। তিনি ভেবেছেন তার পরিবারের কথা।

স্বৈরাতন্ত্র কায়েমের লক্ষেই বৈষম্য ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র ও জনতার উপর গুলি করার অনুমতি দিতে তার একটুও বুক কাপেনি। আমরা আজ দেশ নতুন করে স্বাধীন পেয়েছি। ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থানে দেশ ও দেশের মানুষ স্বৈরাচার মুক্ত একটি বাংলাদেশ পেয়েছে। এখন আমাদের সব ভেদাভেদ ভুলে সবাইকে একত্রে থাকতে হবে। কোনো ষড়যন্ত্র আর বাংলার মাটিতে হতে দিবে না বলে তিনি জানান। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের কদমতলী লায়ন সপিং মল এর সামনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসাবে দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জ বিএনপি ও তার অঙ্গসংগঠন ১৪ ও ১৫ আগস্ট অবস্থান কর্মসূচির দ্বিতীয় দিনে উপস্থিত জনতার উদ্দেশ্য তিনি এসব কথা বলেন।

এ সময় অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির নেতা মুজাদ্দেদ আলি বাবু, সাজ্জাদ হোসেন, মোকারোম হোসেন সাজ্জাদ, উমর শাহনেওয়াজ, আজাদ, আবু তাহের, হাসান, ইমাম আয়াতুল্লাহ মেকিং, যুবদল নেতা মো সোহেল, হাজী আরিফ। স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা মো সোহেল প্রমুখ। অন্যদিকে ঢাকার কেরাণীগঞ্জ মডেল থানাধীন শাক্তা ইউনিয়নের শিকারী টোলা বিএনপির ক্লাবের সামনে কেরাণীগঞ্জ মডেল থানা বিএনপি অবস্থান কর্মসূচি পালন করে। এ সময় তারা বৈষম্য ছাত্র আন্দোলনে ছাত্র জনতার উপর গুলি চালিয়ে গণহত্যারকারী খুনি হাসিনাসহ তার দোসরদের বিচার দাবি জানান।

সারা দেশের অংশ হিসাবে অবস্থান কর্মসূচি করেন উপস্থিত নেতাকর্মীরা। সভায় কেরাণীগঞ্জ মডেল উপজেলা বিএনপির সভাপতি হাজী মো. মনির হোসেন মিনু সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক হাজী হাসমত উল্লাহ নবী, হাজী শামীম, মনিরুল হক, মো নাজিম উদ্দিন, তারেক ইমাম বাবুল, হীরা প্রমুখ। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন যুব নেতা আসাদুজ্জামান রিপন, মৎস্যজীবী দলের নেতা মো রুহুল আমিন, প্রমুখ।

আরও পড়ুন -
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত