ঢাকা ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১০ আশ্বিন ১৪৩১ | বেটা ভার্সন

নবম পে-স্কেল বাস্তবায়নসহ ৭ দফা দাবি

নবম পে-স্কেল বাস্তবায়নসহ ৭ দফা দাবি

বৈষম্যহীন নবম পে-স্কেল বাস্তবায়নের জন্য পে-কমিশন গঠন ও পে-স্কেল বাস্তবায়নের আগ পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সময়ের জন্য ৫০ শতাংশ মহার্ঘ্য ভাতা প্রদানসহ ৭ দফা দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী দাবি আদায় ঐক্য পরিষদ। গতকাল মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা মোহাম্মদ আকরাম খাঁ হলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি জানান পরিষদের সমন্বয়ক মো. ছালজার রহমান। পরিষদের অন্যান্য দাবিগুলো হচ্ছে- সচিবালয়ের ১৯৯৫ সালের জারি করা প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী সব অধিদপ্তর, পরিদপ্তর ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের প্রধান সহকারী, উচ্চমানসহকারী ও হিসাবরক্ষক এবং ষাটলিপিকারসহ সমপদগুলোর পদবি ও গ্রেড পরিবর্তন করে যথাক্রমে প্রশাসনিক কর্মকর্তা, ব্যক্তিগত কর্মকর্তা নাম করণসহ ১০ম গ্রেডে উন্নীত করতে হবে এবং এক ও অভিন্ন নিয়োগবিধি প্রণয়ন করতে হবে; ২০১৫ সালে পে-স্কেলের গেজেটে হরণ করা তিনটি টাইম স্কেল, সিলেকশন গ্রেড পূণর্বহালসহ বেতন জ্যেষ্ঠতা পুনর্বহল এবং সব স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে গ্রাচ্যুইটির পাশাপাশি পেনশন প্রবর্তনসহ বিদ্যমান গ্রাচুইটি, আনুতোষিকের হার ৯০ শতাংশের জায়গায় ১০০ শতাংশ নির্ধারণ ও পেনশন গ্রাচুইটি ১ টাকার সমান ৫০০ টাকা নির্ধারণ করতে হবে; সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের আপিল বিভাগের রায় বাস্তবায়নসহ সহকারী শিক্ষকদের বেতন নিয়োগ বিধি-২০১৯ এর ভিত্তিতে ১০ম গ্রেডে উন্নীতকরণ। আউট সোর্সিং পদ্ধতি বাতিলপূর্বক উক্ত পদ্ধতিতে নিয়োগকৃত ও উন্নয়ন খাতের কর্মচারীদের রাজস্ব খাতে স্থানান্তর করতে হবে; ব্লক পোস্টে কর্মরত কর্মচারীসহ সব পদে কর্মরতদের পদোন্নতি বা ৫ বছর পর পর উচ্চতর গ্রেড প্রদান করতে হবে, অধস্তন আদালতের কর্মচারীদের বিচার বিভাগীয় কর্মচারী হিসেবে গণ্য করতে হবে, এছাড়া টেকনিকেল কাজে নিয়োজিত কর্মচারীদের টেকনিকেল পদ মর্যাদা দিতে হবে; বাজারমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি ও জীবন যাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি এবং মূদ্রাস্ফীতি বৃদ্ধির বিষয় বিবেচনা করে দেয় সকল ভাতাদি পুনর্নির্ধারণ, ১১-২০ গ্রেডের কর্মচারীদের রেশন ব্যবস্থার প্রবর্তন করতে হবে।

আরও পড়ুন -
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত