দেশ ও মানব কল্যাণে কাজ করার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ অত্যন্ত জরুরি হয়ে পড়েছে এমন মন্তব্য করে বাংলাদেশ বন্ধু সমাজ’র সভাপতি এফ. আহমেদ খান রাজীব বলেছেন, আল্লাহর নির্দেশ পালনে এবং দেশ ও মানব কল্যানে কাজ করার জন্য মানুষজাতির পক্ষে একযোগে কৃতজ্ঞতা প্রকাশের প্রত্যাশা বাস্তবায়নে পৃথিবীতে একটা বিশেষ দিবস থাকা অত্যাবশ্যকীয়। সেই বিশেষ দিবসটি হওয়া উচিৎ ‘কৃতজ্ঞতা প্রকাশ দিবস’। যার জন্য বছরের শেষ দিনটিই যথাযথ। সেই লক্ষ্যে ২০২০ সাল থেকে মহান আল্লাহর আদেশ পালনে পৃথিবীর সূচনায় বাংলাদেশ হতে ৩১ ডিসেম্বর দিনটি ‘কৃতজ্ঞতা প্রকাশ দিবস’ হিসেবে পালন করে আসছে বাংলাদেশ বন্ধু সমাজ। পাশাপাশি দেশবাসীকেও ৩১ ডিসেম্বর দিনটি ‘কৃতজ্ঞতা প্রকাশ দিবস’ হিসেবে পালন করার আহ্বান জানাচ্ছি। এ সময় এফ. আহমেদ খান রাজীব- দেশ ও মানব কল্যানে কাজ করার জন্য ‘কৃতজ্ঞতা প্রকাশ দিবস’-এ দেশবরেণ্য ১০০ জন ব্যক্তিকে কৃতজ্ঞতা সম্মাননা স্মারক উপহার দেয়ার ঘোষণা দেন। গতকাল মঙ্গলবার সারাদিনব্যাপী জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বাংলাদেশ বন্ধু সমাজ’র আয়োজনে ৩১ ডিসেম্বর দিনটি ‘কৃতজ্ঞতা প্রকাশ দিবস’ হিসেবে পালন করা হয়। বিকালে দেশ ও দেশবাসীর সম্মৃদ্ধি কামনায় এক গণমোনাজাতের আয়োজন করে সংগঠনটি।
এফ. আহমেদ খান রাজীব বলেন, মানুষের মাঝে বন্ধুত্ব ও সম্প্রীতির পরিবেশ সৃষ্টি করাই হচ্ছে বাংলাদেশ বন্ধু সমাজের মূল লক্ষ্য। হিংসা-বিদ্বেষ-অহংকার পরিত্যাগ করে ভ্রাতৃত্ব-বন্ধুত্ব-সৌহার্দের মিশ্রণে সম্প্রীতি ও বন্ধুত্বের দেশ গড়তে পারলেই দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে। এজন্য বিভিন্ন দিবসের ন্যায় প্রতি বছর ২৩ নভেম্বর দিনটি ‘হিংসামুক্ত বিশ্ব সম্প্রীতি দিবস’ হিসেবে উদযাপন করে আসছি এবং বাংলাদেশসহ পৃথিবীবাসীকে পালনের আহ্বান জানাচ্ছি।