বাংলাদেশ বন্ধু সমাজের সভাপতি এফ আহমেদ খান রাজীব বলেন, মানুষের মাঝে বন্ধুত্ব ও সম্প্রীতির পরিবেশ সৃষ্টি করাই হচ্ছে বাংলাদেশ বন্ধু সমাজের মূল লক্ষ্য। হিংসা-বিদ্বেষ-অহংকার পরিত্যাগ করে ভ্রাতৃত্ব-বন্ধুত্ব-সৌহার্দের মিশ্রণে সম্প্রীতি ও বন্ধুত্বের দেশ গড়তে পারলেই দেশে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হবে। এ জন্য বিভিন্ন দিবসের ন্যায় ২৩ নভেম্বর দিনটি ‘হিংসামুক্ত বিশ্ব সম্প্রীতি দিবস’ হিসেবে উদযাপন করে আসছি এবং বাংলাদেশসহ পৃথিবীবাসীকে পালনের আহ্বান জানাচ্ছি। গতকাল বুধবার বিকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে বাংলাদেশ বন্ধু সমাজ আয়োজিত আলোচনা সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠানে তিনি এ সব কথা বলেন। আলোচনা শেষে ইফতারের আগ মুহূর্তে দেশবাসীসহ পৃথিবীর সব মানুষের মঙ্গল ও কল্যাণে দোয়া ও মোনাজাত করা হয়। বাংলাদেশকে কলহ-দ্বন্দ্ব-সংঘাত ও সন্ত্রাসমুক্ত সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্প্রীতি ও বন্ধুত্বের দেশ গড়তে খুব শিগগিরই বাংলাদেশ বন্ধু সমাজের আয়োজনে মহামিলন করে সমস্ত দেশবাসীর মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নে বন্ধুত্বের আহ্বান করবেন বলে জানান এফ আহমেদ খান রাজীব।
দশবাসীকে ৩১ ডিসেম্বর ‘কৃতজ্ঞতা প্রকাশ দিবস’ পালন করার আহ্বান জানিয়ে এফ আহমেদ খান রাজীব বলেন, মানুষজাতির পক্ষে একযোগে কৃতজ্ঞতা প্রকাশের প্রত্যাশা বাস্তবায়নে বছরের শেষ দিন ৩১ ডিসেম্বর ‘কৃতজ্ঞতা প্রকাশ দিবস’ পালন করা জরুরি। এরই ধারাবাহিকতায় ৩১ ডিসেম্বর ‘কৃতজ্ঞতা প্রকাশ দিবস’ হিসেবে পালন করে আসছি। আগামী ৩১ ডিসেম্বর ভালো কর্মের জন্য দেশবরেণ্য ১০০ জন ব্যক্তিকে কৃতজ্ঞতা সম্মাননা পদক উপহার দেয়ার প্রত্যাশাও জ্ঞাপন করছি। এ সময় বাংলাদেশ বন্ধু সমাজের নেতারাসহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার নেতারা উপস্থিত ছিলেন।