ঢাকা ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ | বেটা ভার্সন

ঢাবিতে ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের এলামনাই অ্যাসোসিয়েশনের পুনর্মিলনী

ঢাবিতে ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের এলামনাই অ্যাসোসিয়েশনের পুনর্মিলনী

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ এলামনাই অ্যাসোসিয়েশনের দ্বিতীয় পুনর্মিলনী-২০২৪ ২১ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় টিএসসি মিলনায়তনে আয়োজিত সকাল ১০টার অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) ও ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন ঢাকাস্থ ইরানি রাষ্ট্রদূত জনাব মানসুর চাভুশি, কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. আবদুল বাছির, ঢাকাস্থ ইরানি সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের কাউন্সিলর জনাব সাইয়্যেদ রেজা মীরমোহাম্মাদি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের চেয়ারম্যান ড. মো. মুমিত আল রশিদ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের ভিজিটিং প্রফেসর ড. মাজিদ পুইয়ান। অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপক ও এলামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. আবুল কালাম সরকার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আতাউল্লাহ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ এলামনাই অ্যাসোসিয়েশনের উপদেষ্টা গবেষক ড. মুহাম্মদ ঈসা শাহেদী প্রমুখ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপক ও এলামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় স্যার এ এফ রহমান হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. কে এম সাইফুল ইসলাম খান।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) ও ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ বলেন, ফারসি ভাষা খুবই উন্নতমানের ভাষা। এ ভাষা পড়লে আমাদের জীবন পরিবর্তন হয়ে যাবে। তিনি বলেন, শেখ সাদি, হাফিজ, রুমিসহ ফারসি ভাষার নামকরা কবিদের বইগুলো বাংলায় অনুবাদ করলে এ ভাষা সম্পর্কে আরো অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানা যাবে।

অনুষ্ঠান উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আহসানুল হাদী। আলোচনা শেষে অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউটের ফারসি ভাষার অধ্যাপক শামীম বানুর হাতে আজীবন সম্মাননা ক্রেস্ট তুলে দেন। অনুষ্ঠানে ফারসি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষার্থীরা স্মৃতিচারণ করেন। মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্যদিয়ে পুনর্মিলনী শেষ হয়।

আরও পড়ুন -
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত