ঢাকা ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ | বেটা ভার্সন

সহজে ঘর গোছাবেন যেভাবে

কাজের লোকের হাতে ঘর গোছানোর দায়িত্ব পুরোটা ছেড়ে না দিয়ে নিজেই হাতে কিছু কাজ রাখুন। এতে ঘর গোছানো যেমন সুন্দর হবে, তেমনি আলাদা একটা আত্মতৃপ্তিও পাওয়া যাবে-
সহজে ঘর গোছাবেন যেভাবে

পরিপাটি বা গোছানো ঘর দেখতে সবারই ভালো লাগে। আর ঘর গোছানো একটি অভ্যাস আর সেই সঙ্গে চাই যথাযথ ব্যবহারিক ব্যবস্থাও। এছাড়া কাজের লেকের হাতে ঘর গোছানোর দায়িত্ব পুরোটা ছেড়ে না দিয়ে নিজেই হাতে কিছু কাজ রাখুন। এতে ঘর গোছানো যেমন সুন্দর হবে, তেমনি আলাদা একটা আত্মতৃপ্তিও পাওয়া যাবে।

যে কাজগুলো করবেন না : জামা-কাপড় যেখানে সেখানে ফেলে না রেখে ওয়ার্ড্রোবে ঢুকিয়ে রাখুন। ব্যবহারের পর যেখানকার জিনিস সেখানেই রেখে দিন। যেমন- বই পড়া হয়ে গেলে বুক শেলফে সাজিয়ে রাখুন, রান্না হয়ে গেলে মশলাগুলো ক্যাবিনেটে রেখে দিন। ডাস্টিং, ওয়াশিং-এর মতো কাজগুলো নিয়মিত করুন। প্রতিটি ঘরে ছোট একটি ডাস্টবিন রাখুন। বাথরুমে রাখুন ওয়াল হ্যাঙ্গার। এর মধ্যে সব দরকারি জিনিস ভরে রাখুন। রান্না ঘরেও ব্যবহার করুন ড্রয়ার। এতে মশলার কৌটা, বাসনপত্র রাখুন।

বাইরে থেকে এসেই আমরা জুতা সু’র‌্যাকে না রেখে এমনি ফেলে রাখি, এটা খারাপ। উচিত হলো-বাইরে থেকে এসেই জতা সু’র‌্যাকে ঢুকিয়ে রাখা। ওয়ার্ড্রােবে ভারি, পাতলা বা পার্টি জামা-কাপড় আলাদা আলাদা রাখুন। বেডরুমে অবশ্যই যেনো থাকে কাবার্ড, নাইট স্ট্যান্ড, ড্রেসারের মতো প্রয়োজনীয় কিছু জিনিস। কার্পেট, পর্দা কয়েকমাস পরপর ড্রাই ক্লিন করুন। বাড়িতে রাখতে পারেন ওয়াশিং মেশিন ও ভ্যাকুয়াম ক্লিনার। এতে সময় বাঁচবে ও ঘরও থাকবে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন।

লিভিং রুমের দেওয়ালে লাগাতে পারেন ডেকরেটিভ ওয়াল পেপার। বাড়িতে রাখতে পারেন ইউনিক ল্যাম্পশেড। ছোট ছোট ল্যাম্পপিস বা এথনিক নাইট ল্যাম্প বেশ ভালো। আপনার বাচ্চার ঘর সাজাতে পারেন বিভিন্ন কার্টুন মোটিফ, স্মাইলি ইত্যাদি দিয়ে।

আরও পড়ুন -
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত