২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে সচরাচর যে পরিমাণ রাজস্ব আদায় করা সম্ভব হয় তার তুলনায় অনেক বেশি রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর পাশাপাশি মূল্যস্ফীত ৬ শতাংশে ধরে রাখার যে লক্ষ্য নির্ধারিত হয়েছে সেটি বাস্তবায়নও বাজেটের বড় চ্যালেঞ্জ। কেননা মার্কিন ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন আর অভ্যন্তরীণ ব্যাংক খাত থেকে সরকারের ঋণ নেয়ার ফলেও মূল্যস্ফীতির চাপ অব্যাহত থাকতে পারে। তাই চ্যালেঞ্জিং এই বাজেট বাস্তবায়নে আগের যে কোনো সময়ের তুলনায় বেশি নিষ্ঠা দেখাতে হবে। গত শনিবার ঢাকায় উন্নয়ন সমন্বয়ের আয়োজনে বাজেট পর্যালোচনা গোলটেবিল বৈঠকে এমন মতামত দিয়েছেন দেশের শীর্ষ অর্থনীতিবিদ ও উন্নয়ন গবেষকরা। রাজধানীর বাংলামোটরে উন্নয়ন সমন্বয় কার্যালয়ের খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ কনফারেন্স কক্ষে আয়োজিত এই গোলটেবিল বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন উন্নয়ন সমন্বয়ের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান। সভাপতির বক্তব্যে ড. আতিউর রহমান বলেন, আপতকালিন বাস্তবতার নিরিখে আসছে অর্থবছরের জন্য সরকারি আয়-ব্যয়ের একটি চ্যালেঞ্জিং পরিকল্পনা হিসেবেই প্রস্তাবিত বাজেটকে দেখতে হবে।