সুগন্ধি চালের ওপর নিষেধাজ্ঞা

কৃষি রপ্তানিতে ভাটা

প্রকাশ : ০৯ জুলাই ২০২৩, ০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ

  নিজস্ব প্রতিবেদক

বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য বলেছে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ হাজার ৩৯৪.১২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর বিপরীতে রপ্তানি আয় এসেছে ৮৪৩ মিলিয়ন ডলার, যা লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ৩৯.৫৩ শতাংশ কম। কৃষি ও কৃষি প্রক্রিয়াজাত পণ্যের রপ্তানি বাজারে দেশের যে সব পণ্যের চাহিদা রয়েছে, তারমধ্যে অন্যতম হলো সুগন্ধি চাল। অথচ বিদায়ী অর্থবছরের পুরোটা সময় এই পণ্যের রপ্তানি বন্ধ থাকায় সবজি, ফল, শুকনো খাবার, চাল এবং মশলাসহ কাঁচা ও প্রক্রিয়াজাত কৃষিপণ্যের রপ্তানি ব্যাপকহারে কমে গেছে।

রপ্তানিকারকরা বলছেন, ২০২১-২২ অর্থবছরে প্রায় ৯০ লাখ ডলার আয় হয়েছিল শুধুমাত্র সুগন্ধি চালের রপ্তানির মাধ্যমে। বছরজুড়ে সুগন্ধি চালের রপ্তনিতে নিষেধাজ্ঞা, এর পাশাপাশি আলু এবং বাঁধাকপির রপ্তানি কম হওয়া- এই খাতে আয় কমে যাওয়ার প্রধান কারণ বলে জানান রপ্তানিকারকরা। বাংলাদেশ রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্য বলেছে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১ হাজার ৩৯৪.১২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর বিপরীতে রপ্তানি আয় এসেছে ৮৪৩ মিলিয়ন ডলার, যা লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ৩৯.৫৩ শতাংশ কম। শুধু লক্ষ্যমাত্রার তুলনায়ই কম নয়, ২০২১-২২ অর্থবছরের ১ হাজার ১৬২.২৫ মিলিয়ন ডলারের রপ্তানির তুলনায়ও এটি ২৭.৪৭ শতাংশ কম। জানা যায়, গত বছরের ৩০ জুন থেকে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অনুরোধে সুগন্ধি চালের রপ্তানি বন্ধ রাখে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।