ঢাকা ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৮ আশ্বিন ১৪৩১ | বেটা ভার্সন

এলসিতে ইতিবাচক প্রবাহ

এলসিতে ইতিবাচক প্রবাহ

চলমান ডলার সংকট। এ কারণে নিষ্পত্তি কমে গেলেও গত পাঁচ মাসের মধ্যে আগস্টে লেটার অব ক্রেডিট (এলসি) খোলার হার ছিল সবচেয়ে বেশি। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের দ্বিতীয় মাস আগস্টে ৫ দশমিক ৫৯ বিলিয়ন ডলারের আমদানি এলসি খোলা হয়েছে। গত মার্চ মাস থেকে এলসি খোলার পরিমাণ কমছে।

মার্চে ৫ দশমিক ৭৯ বিলিয়ন ডলারের এলসি খোলা হয়, জুনে খোলা হয় ৪ দশমিক ২৩ বিলিয়ন ডলারের এলসি; যা ৩ বছরের সর্বনিম্ন। কিন্তু নতুন অর্থবছরে আমদানি বাড়তে শুরু করেছে। তবে প্রান্তিক হিসেবের সঙ্গে তুলনা করলে আগস্টে এলসি খোলার হার ১৪ শতাংশ কমেছে। ২০২২ সালের আগস্টে ৬ দশমিক ৫২ বিলিয়ন ডলারের এলসি খোলা হয়েছিল। কেন বছরের পর বছর এলসি খোলার হার কমেছে জানতে চাইলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘কেন্দ্রীয় ব্যাংক বর্তমানে ৩ মিলিয়ন ডলারের বেশি মূল্যের আমদানি এলসি পর্যবেক্ষণ করছে। এই নজরদারির কারণে ওভার ইনভয়েসিং কমেছে, যাতে সামগ্রিকভাবে এলসি খোলা হয়েছে কম। ইনকামিং ডলারের প্রবাহ বাড়াতে ডলারের জন্য একটি বাজারভিত্তিক বিনিময়হারের গুরুত্বের ওপর জোর দিয়ে তিনি পরামর্শ দেন, বাজারভিত্তিক হার প্রাথমিকভাবে ১২০ থেকে ১৩০ টাকা হতে পারে এবং শেষমেশ এটি স্থিতিশীল অবস্থায় পৌঁছাবে। তিনি আরও বলেন, এলসি খোলা এবং নিষ্পত্তি দুটি বিষয়কেই প্রভাবিত করছে ডলারের নন-মার্কেট রেট। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি বেসরকারি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, ‘আগের তুলনায় আমরা মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানির জন্য এলসি খোলার পরিমাণ অনেকটাই কমিয়ে দিয়েছি। আমরা এক্ষেত্রে সতর্ক এবং কেবল প্রয়োজন হলেই এলসি খুলি।’ এর একটি কারণ হিসেবে তিনি এলসি খোলার সময় পেমেন্টের শিডিউল নির্ধারণের নিয়মকে দায়ী করেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের ডলার ফ্লো অতটা বেশি নয়।

আরও পড়ুন -
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত