ঢাকা ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ | বেটা ভার্সন

অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে রপ্তানি বাড়ল

অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে রপ্তানি বাড়ল

দেশ থেকে পণ্য রপ্তানি বাড়ছে। কিন্তু রপ্তানি আয়ের প্রবাহ কমে গেছে, আবার আসছেও দেরিতে। আগে যে আয় ৪০ থেকে ৫০ দিনে দেশে চলে আসত, তা এখন আসছে নির্ধারিত সময়ের (১২০ দিন) শেষ দিকে। চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাস- জুলাই-সেপ্টেম্বরে রপ্তানি আয় কমেছে প্রায় ৩০০ কোটি ডলার। এতে চলমান ডলার-সংকট আরও দীর্ঘায়িত হচ্ছে।

চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে রপ্তানি বাড়লেও আয় আসা কমেছে ৩০০ কোটি ডলার। ফলে চলমান ডলার-সংকট আরও দীর্ঘ হচ্ছে। সম্প্রতি শীর্ষ পর্যায়ের কয়েকটি ব্যাংকের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার বৈঠক করেন। তখন ব্যাংকগুলোকে দেশে নিয়মিত ভিত্তিতে রপ্তানি আয় আনার নির্দেশনা দেওয়া হয়। ব্যাংক কর্মকর্তারা বলছেন, মাস গেলেই রপ্তানি আয়ে ডলারের দাম ৫০ পয়সা থেকে ১ টাকা বাড়ছে। সামনে ডলারের দাম আরও বাড়বে, এমনটাই আশা করেন রপ্তানিকারকেরা। এ ছাড়া রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণেও অনেকে বাইরে আয় রেখে দিচ্ছেন। এসব কারণে রপ্তানি আয় আসা কমে গেছে। সে জন্য ডলার-সংকটও কাটছে না। এদিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক অপ্রত্যাবাসিত আয় দেশে আনার জন্য গত ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত সময় বেঁধে দিয়েছিল। দেশে আনা হয়নি, এমন আয়ের পরিমাণ প্রায় ১০০ কোটি মার্কিন ডলার বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে। রপ্তানি আয় কেন আগের মতো আসছে না, তা বোধগম্য নয়। ব্যাংকগুলোর সঙ্গে আলোচনায় বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য বলা হয়েছে।

আরও পড়ুন -
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত