তফসিলি ব্যাংকগুলোকে বছরে দুবার (ষাণ্মাসিক) আমানত বিমার প্রিমিয়ামের তথ্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকে পাঠাতে হবে। যদি কোনো ব্যাংক এ তথ্য পাঠাতে বিলম্ব বা কোনো ধরনের ভুল করে তাহলে জরিমানা গুনতে হবে। গত বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিপোজিট ইন্স্যুরেন্স ডিপার্টমেন্ট এ সংক্রান্ত একটি সার্কুলার জারি করেছে। এতে বলা হয়েছে, দেশের ক্ষুদ্র আমানতকারীদের আমানতের সুরক্ষা ও সামগ্রিক আর্থিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ১৯৮৪ সাল থেকে আমানত বিমা পদ্ধতি তথা ডিপোজিট ইন্স্যুরেন্স সিস্টেমস চালু আছে। বর্তমানে ‘ব্যাংক আমানত বিমা আইন, ২০০০’ অনুযায়ী দেশে কার্যরত সব তফসিলি ব্যাংক আবশ্যিকভাবে আমানত বিমা ট্রাস্ট তহবিলের সঙ্গে বিমা করা আছে। এই আইনের ৫ নং ধারা অনুযায়ী সব তফসিলি ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক কর্তৃক নির্ধারিত সময় ও পদ্ধতিতে আলোচ্য তহবিলে প্রিমিয়াম জমা প্রদান করে। প্রিমিয়াম হিসাবায়নের লক্ষ্যে বর্তমানে প্রতি ষাণ্মাসিকে বাংলাদেশে কার্যরত সব তফসিলি ব্যাংক হতে নির্দিষ্ট ছক অনুযায়ী আমানত বিমা প্রিমিয়াম নির্ধারণী তথ্য সংগ্রহ করা হয়।