ওয়ালটনের দেশব্যাপী চলমান ‘ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২০’ এর আওতায় এবার এয়ার কন্ডিশনার কিনে মিলিয়নিয়ার হয়েছেন গাজীপুরের সেনেটারি ব্যবসায়ী মো. আবদুল আলী। মাত্র ১৫ হাজার টাকা ডাউনপেমেন্ট দিয়ে কিস্তিতে এসি কিনে তিনি পেলেন নগদ ১০ লাখ টাকা। এই নিয়ে ওয়ালটন ডিজিটাল ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে সারা দেশে মিলিয়নিয়ার হয়েছেন ৩৪ জন গ্রাহক। গত বৃহস্পতিবার গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার রাজাবাড়ী বাজারের ওয়ালটন প্লাজার সামনে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে মিলিয়নিয়ার আবদুল আলীর হাতে ১০ লাখ টাকার চেক তুলে দেন চিত্রনায়ক আমিন খান ও অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল। এসি কিনে ১০ লাখ টাকা পাওয়ায় খুশি আব্দুল আলী। অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, ‘তীব্র গরমে অতিষ্ঠ হয়ে মেয়ের রুমে ব্যবহারের জন্য একটি এসি কিনেছি। বাসায় অধিকাংশ পণ্যই ওয়ালটন থেকে নেওয়া। এসব পণ্য খুব ভালো সার্ভিস দিচ্ছে। এই ভরসায় এবার ওয়ালটনের এসি কিনেছি। তবে এসি কিনে যে ১০ লাখ টাকা পাব, তা কল্পনাও করিনি।’ মনোয়ার হোসেন ডিপজল বলেন, ‘ওয়ালটন আমাদের দেশের পণ্য। ওয়ালটন স্বনামধন্য ব্র্যান্ড। সারা দেশে সফলতার সঙ্গে ব্যবসা পরিচালনা করছে। ওয়ালটনের ফ্রিজ, টিভি, এসি, মোবাইল ফোনসহ সব পণ্যেরই গুণগতমানে উন্নত। আমি ওয়ালটনের সঙ্গে আছি, আপনারাও থাকুন।’ আমিন খান বলেন, ‘ওয়ালটন মুখে যা বলে তাই করে। অনেক ব্র্যান্ড গ্রাহককে দেওয়া প্রতিশ্রুতি রাখে না। কিন্তু ওয়ালটন প্রতিশ্রুতি শতভাগ রক্ষা করে। দেশে উৎপাদিত পণ্য কিনলে দেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টির পাশাপাশি দেশের মুখ উজ্জ্বল হয়।’ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন যুবলীগ শ্রীপুর থানার সভাপতি মো. কমরুদ্দীন, ওয়ালটনের সিনিয়র অ্যাডিশনাল অপারেটিভ ডিরেক্টর শাহাদৎ হোসেন, সিনিয়র ডেপুটি ডিরেক্টর সালেহ আহমেদ, ওয়ালটন এসির ব্র্যান্ড ম্যানেজার খলিলুর রহমান, রিজিওনাল সেলস ম্যানেজার মোশাররফ হোসেন, রিজিওনাল ক্রেডিট ম্যানেজার আজিজুর রহমান এবং ওয়ালটন প্লাজার ম্যানেজার শফিকুল ইসলাম প্রমুখ।