মেরিল বেবি’র আয়োজন

১০ লাখ টাকার শিক্ষাবিমা পেলেন পাঁচজন

প্রকাশ : ০২ জুন ২০২৪, ০০:০০ | প্রিন্ট সংস্করণ

  আলোকিত ডেস্ক

‘মেরিল বেবি আদরে গড়া ভবিষ্যৎ ২০২৩’-এর আয়োজন শেষ হলো রাজধানীর হোটেল সোনারগাঁওয়ের বলরুমে এক বর্ণাঢ্য পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে। স্কয়ার টয়লেট্রিজ লিমিটেডের ব্র্যান্ড মেরিল বেবি আয়োজিত এ কার্যক্রমের ৫ বিজয়ীর প্রত্যেকেই পেলেন ১০ লাখ টাকার শিক্ষাবীমা। ছয় বছর বা তার কম বয়সি শিশুদের জন্য ব্র্যান্ড মেরিল বেবি ২০০৪ সাল থেকে এই আয়োজন করে আসছে। সোনামণির সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়তে আপনি কী প্রস্তুতি নিচ্ছেন এই আহ্বানে এবার সাড়া দেয় দেশের লাখো বাবা-মায়েরা। তার মধ্য থেকে বিচারক হিসেবে কথাসাহিত্যিক আনিসুল হক, মনোবিজ্ঞানী মেহতাব খানম এবং অভিনেত্রী ও মেরিল বেবির ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর নুসরাত ইমরোজ তিশা বাছাই করেন সেরা ৫ জন বিজয়ীকে।

বিজয়ীরা হলেন : চট্টগ্রামের জয়ন্ত আচার্য্যর সন্তান সুদীপ্ত আচার্য্য, বরিশালের মো. মিজানুর রহমানের সন্তান ফাইয়াজ আল আরাফ, ঢাকার লিপি আক্তারের সন্তান তাইয়্যেবা ইসলাম আলিয়া, খুলনার এম মনজুরুল হাসানের সন্তান সাইম হাসান রুসাব, ঢাকার মেহেদী হাশেম রাজীবের সন্তান মাদিহা আন নিসা। এছাড়াও, শিশুদের নিয়ে নিয়মিতভাবে কাজ করা তিনটি প্রতিষ্ঠানকে এ অনুষ্ঠানে ‘আদরে ভবিষ্যৎ গড়ার কারিগর’ সম্মাননা দেয়া হয়। সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের বিনামূল্যে পাঠদানকারী প্রতিষ্ঠান ‘জাগো ফাউন্ডেশন’, সেনাবাহিনীর পরিচালনায় বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের বিশেষ শিক্ষা, প্রশিক্ষণ ও থেরাপির সাহায্যে পুনর্বাসন কাজে নিয়োজিত ‘প্রয়াস’ এবং সমাজসেবা অধিদপ্তরের তত্ত্বাবধানে পিতৃ-মাতৃ পরিচয়হীন শিশুদের রাষ্ট্রীয় আশ্রয়ে গড়ে তোলার কাজে নিয়োজিত প্রতিষ্ঠান ‘ছোটমণি নিবাস’। জাগো ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে এর প্রতিষ্ঠাতা করভি রাকশান্দ প্রয়াসের পক্ষ থেকে এর নির্বাহী পরিচালক ও অধ্যক্ষ কর্নেল মো. আনোয়ার উজ জামান এবং ছোটমণি নিবাসের পক্ষ থেকে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব কাজী মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম সম্মাননা গ্রহণ করেন। অনুষ্ঠানে স্কয়ারের পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন ম্যানেজিং ডিরেক্টর অঞ্জন চৌধুরী, চিফ অপারেটিং অফিসার মালিক মোহাম্মদ সাঈদসহ অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। আরও উপস্থিত ছিলেন ‘মেরিল বেবি আদরে গড়া ভবিষ্যৎ ২০২৩’-এর ইন্স্যুরেন্স পার্টনার, গার্ডিয়ান লাইফ ইন্স্যুরেন্সের সিইও শেখ রাকিবুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে আলোচনায় বক্তারা শিশুর সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ার লক্ষ্যে শূন্য থেকে ছয় বছরের মধ্যে তাকে সঠিকভাবে গড়ে তোলার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।