ঢাকা ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ | বেটা ভার্সন

রেমিট্যান্স কমার প্রভাব রিজার্ভে

রেমিট্যান্স কমার প্রভাব রিজার্ভে

সদ্য বিদায়ী জুলাই মাসে কমেছে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়। এর প্রভাব পড়েছে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে। এতে কমেছে রিজার্ভের পরিমাণ। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত বুধবার দেশের বৈদেশিক মুদ্রার গ্রস বা মোট রিজার্ভ দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৫৯২ কোটি মার্কিন ডলার (২৫ দশমিক ৯২ বিলিয়ন)। তবে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বা আইএমএফের হিসাবপদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখন ২ হাজার ৪৮ কোটি ৮২ লাখ ডলার ( ২০ দশমিক ৪৯ বিলিয়ন)। যদিও ব্যয়যোগ্য প্রকৃত রিজার্ভ ১৫ বিলিয়ন ডলারের নিচে রয়েছে।

গত জুন মাসে মোট রিজার্ভ ছিল ২ হাজার ৬৮১ কোটি ৫২ লাখ মার্কিন ডলার (২৬ দশমিক ৮১ বিলিয়ন)। আইএমএফের হিসাবপদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী ছিল ২১ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন বা ২ হাজার ১৭৮ কোটি মার্কিন ডলার। সে হিসাবে মোট রিজার্ভ কমেছে ৮৯ কোটি ৩৮ লাখ ডলার। তবে বিপিএম-৬ অনুযায়ী রিজার্ভ কমেছে ১৩০ কোটি মার্কিন ডলার। এ দুই হিসাবের বাইরে বাংলাদেশ ব্যাংকের নিট বা প্রকৃত রিজার্ভের আরেকটি হিসাব রয়েছে। এ হিসাবকে বলা হয় নেট ইন্টারন্যাশনাল রিজার্ভ (এনআইআর)। তবে এটি প্রকাশ করা হয় না, শুধু আইএমএফকে এ তথ্য দেয়া হয়।

ওই হিসাব মতে দেশের ব্যয়যোগ্য প্রকৃত রিজার্ভ এখন ১৫ বিলিয়ন ডলারের নিচে। প্রতি মাসে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খরচ হিসাবে এ রিজার্ভ দিয়ে তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো যাবে। গত ৩০ জুন বাংলাদেশ ব্যাংকের নেট ইন্টারন্যাশনাল রিজার্ভ (এনআইআর) বা ব্যয়যোগ্য রিজার্ভ ছিল এক হাজার ১৬ বিলিয়ন ডলার।

আরও পড়ুন -
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত