ঢাকা ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১ | বেটা ভার্সন

তদন্ত কমিটির সুপারিশে ক্ষুব্ধ সংগঠকরা

তদন্ত কমিটির সুপারিশে ক্ষুব্ধ সংগঠকরা

গত বছরের ডিসেম্বরে জাতীয় চ্যাম্পিয়ণশিপে পুরস্কারে লাথিত মেরে সমালোচিত হয়েছিলেন বডিবিল্ডার জাহিদ হাসান। গত বছরের ডিসেম্বরে জাতীয় চ্যাম্পিয়ণশিপে এমন ঘটনায় তোলপাড় ছিল ক্রীড়াঙ্গন ও সামাজিক মাধ্যম। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব আবুল হোসেন ও উপ-সচিব লিয়াকত আলীকে শরীরগঠনের তদন্তের দায়িত্ব দেয়া হয়। তদন্ত কমিটির দেওয়া সাত সুপারিশের প্রথমটি ফেডারেশনের বর্তমান নির্বাচিত কমিটির বিলুপ্ত করে অ্যাডহক কমিটি গঠন। ২০ মে বর্তমান কমিটির মেয়াদ শেষ হবে। নির্বাহী কমিটির বাইরে স্বাধীন বিচারক প্যানেল রাখার পরামর্শ দিয়েছে তদন্ত কমিটি।

তদন্ত কমিটির এই রিপোর্ট নিয়ে উত্তপ্ত ক্রীড়াঙ্গণ, ক্ষোভে ফুঁসছেন ক্রীড়া সংগঠকরা। শৃংখলাভঙ্গের দায়ে জাহিদ হাসানকে শাস্তি দিয়ে শরীরগঠন ফেডারেশনের কর্মকর্তারা শাস্তির মুখে পড়ায় ক্ষোভ বাড়ছে ক্রীড়া ফেডারেশনগুলোর সংগঠকদের মধ্যে। পরিচয় প্রকাশে অনিচ্ছুক বর্ষীয়ান এক সাধারন সম্পাদক বলেন, ‘শৃংখলাভঙ্গ করা একজন খেলোয়াড়কে কতটুকু, কি শাস্তি দেবে তার এখতিয়ার রয়েছে শুধু সংশ্লিষ্ট ক্রীড়া ফেডারেশনের। সেখানে ফেডারেশনের নির্বাহী কমিটি বিলুপ্তির নির্দেশনা দিয়েছে তদন্ত কমিটি; এটা কোনভাবেই মানা যায় না।’ আরেক সংগঠক বলেন, ‘তদন্ত কমিটির এমন সুপারিশের ফলে অন্যায় করেও খেলোয়াড়রা আস্কারা পেয়ে যাবে। তারা ভাববে, অন্যায় করেও পার পাওয়া যায় এবং উলটো ফেডারেশনকেই বিপদে ফেলা যায়। তাই এমন পরামর্শ দেওয়া ঠিক হয়নি তদন্ত কমিটির।’

আরও পড়ুন -
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত