ঢাকা ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৮ আশ্বিন ১৪৩১ | বেটা ভার্সন

৪০ লাখ গুলি আনল শুটিং ফেডারেশন

৪০ লাখ গুলি আনল শুটিং ফেডারেশন

শুটিংয়ের অন্যতম অনুষঙ্গ গুলি। প্রতিদিন নানা ইভেন্টে অনুশীলনের জন্য কয়েক হাজার গুলির প্রয়োজন হয় শুটারদের। ভালো মানের গুলির ওপর নির্ভর করে পারফরম্যান্স ও অনুশীলন। অনেক সময় অনেক শ্যুটাররা গুলির অভাবে অনুশীলনও করতে পারেন না। বাংলাদেশ শুটিং ফেডারেশন গুলি সংকট কাটাতে ৪০ লাখ গুলি (.১৭৭) এনেছে জার্মানি থেকে। সাম্প্রতিক সময়ে এটাই শুটিংয়ে সবচেয়ে বড় অঙ্কের গুলির আমদানি। শুটিংয়ের জন্য জার্মানি সবচেয়ে আদর্শ জায়গা। পিস্তল, গুলি সব কিছুই জার্মানির মান অনন্য। বাংলাদেশ শ্যুটিং ফেডারেশন গত প্রায় আট মাস জার্মানির বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ করে ৪০ লাখ গুলি এনেছে। গতকাল গুলশানস্থ শুটিং কমপ্লেক্সে এই গুলি এসে পৌঁছেছে। ফেডারেশনের সংরক্ষিত জায়গায় বেশ সতর্কতার সঙ্গেই গুলি মজুত রেখেছে ফেডারেশন। ৪০ লাখ পিস গুলির দাম, শুল্কসহ আনুষঙ্গিক বিষয়াদি নিয়ে শ্যুটিং ফেডারেশনের খরচ কোটি টাকার উপরেই পড়ছে। জার্মানির পাশাপাশি বাংলাদেশ ব্যাংক, কাস্টমসের সঙ্গে গত ছয় মাস নিবিড়ভাবে কাজ করেছে শ্যুটিং ফেডারেশন এই গুলি আমদানির জন্য।

আগামী বছর জুলাইয়ে প্যারিস অলিম্পিক। প্যারিস অলিম্পিকের প্রস্তুতিতে সামনে রেখেই মূলত শ্যুটিং ফেডারেশনের এত পরিমাণ গুলি আনা। জাতীয় দলের ক্যাম্প, বিভিন্ন জাতীয়-আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা আয়োজনের পাশাপাশি শ্যুটিং ক্লাবগুলোকেও চাহিদাপত্রের ভিত্তিতে গুলি প্রদান করবে ফেডারেশন।

আরও পড়ুন -
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত