ঢাকা ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৮ আশ্বিন ১৪৩১ | বেটা ভার্সন

টেনিস ফেডারেশন এখন ক্যাশলেস!

টেনিস ফেডারেশন এখন ক্যাশলেস!

দীর্ঘদিনের জরাজীর্ণ ছেটে নতুন রূপে সেজেছে রমনাস্থ জাতীয় টেনিস কমপ্লেক্স। তাতে নতুন গতি পেয়েছে বাংলাদেশ টেনিস ফেডারেশন। বছরজুড়ে যুক্ত হয়েছে নতুন নতুন খেলা। সেই সঙ্গে যোগ হয়েছে আন্তর্জাতিক টেনিস ফেডারেশনের (ডব্লুটিএফ) দেয়া ‘হোয়াইট লেবেল রিকগনিশন’ স্বীকৃতি। যার মাধ্যমে সর্বাধিক পেশাদার যুগে প্রবেশ করল দেশের টেনিস। গতকাল মঙ্গলবার অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই স্বীকৃতির মোড়ক উন্মোচন করেন ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক আবু সাঈদ মোহাম্মদ হায়দার ও সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট মোতাহার হোসেন। গত বছর নির্বাচন জিতে ১ জুলাই ফেডারেশনে আসে বর্তমান কমিটি। এরপর গত দেড় বছরে নানান খেলাধুলায় মজে ছিলেন শিশু-কিশোররা। দেশে ঘরোয়া আসরের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট হয়েছে বেশ ক’টি। তাই ডব্লিউটিএফের এই স্বীকৃতিতে বেশ খুশি কর্তারা। সাবেক তারকা খেলোয়াড় খালেদ আহমেদের কথায়, ‘১৯৭২ সালে ফেডারেশন গঠনের পর এই প্রথম বাংলাদেশের টেনিস এই স্বীকৃতি পেয়েছে। এটা আমাদের জন্য গর্বের।’ সাধারণ সম্পাদক হায়দারের কথায়, ‘হোয়াইট লেবেল রিকগনিশনের ফলে এখন আমরা সব ধরনের টুর্নামেন্টের আয়োজন করতে পারব। বিদেশে জাজ ও রেফারিরা এলে আমাদের আর বাড়তি খরচা করতে হবে না। এছাড়া ফেব্রুয়ারিতে প্রথমবারের মতো দেশি বিদেশি সাবেক খেলোয়াড়দের অংশগ্রহণে মাস্টার্স টুর্নামেন্ট আয়োজনের জন্য আমাদের প্রস্তাবকে গ্রহণ করেছে ডব্লিউটিএফ।’ সহ-সভাপতি মোতাহার হোসেনের কথা, ‘স্মার্ট ক্রীড়াঙ্গনে আগেই প্রবেশ করেছে টেনিস ফেডারেশন। বিদেশিরা নিবন্ধন করছে ভিসা বা মাস্টার কার্ডের মাধ্যমে। আমাদের লেনদেনও হচ্ছে ক্যাশলেস (নগদহীন)। তাই আমার মনে হয়, ক্রীড়াঙ্গনে আমরাই প্রথম স্মার্ট ফেডারেশনে পরিণত হয়েছি।’

আরও পড়ুন -
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত