ঢাকা ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ | বেটা ভার্সন

টেনিসে চীনের ইতিহাস

টেনিসে চীনের ইতিহাস

সিটি অব লাভ প্যারিসে জমে উঠেছে ‘দ্য গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’ খ্যাত অলিম্পিক লড়াই। কেউ পুরোনো রেকর্ড ভেঙে নতুন রেকর্ড গড়ে উল্লাসে মাতছেন, কেউ না পাওয়ার বেদনায় কান্নায় ভেঙে পড়ছেন। কেউ বা প্রথমবার দেশকে পদক জয়ের আনন্দে ভাসিয়ে দিচ্ছেন। সেই আনন্দের ঢেউ উঠেছে চীনেও। মেয়েদের টেনিসের সেমিফাইনালে প্রতিপক্ষ ছিলেন শীর্ষ বাছাই ইগা শিয়াওটেক। তাকে যখন উড়িয়ে দিলেন, তখনই জং চিংওয়ানকে নিয়ে আশাবাদী হয়ে উঠেছিল চীন। ফাইনালে ক্রোয়েশিয়ার দোনা ভেকিচকেকে সরাসরি সেটে হারিয়ে গড়ে ফেললেন ইতিহাস। অলিম্পিক টেনিসের নারী এককে চীনের প্রথম খেলোয়াড় হিসেবে স্বর্ণের পদক জিতলেন চিংওয়ান। গত শনিবার রাতে প্যারিসের লাল মাটির কোর্ট রোলাঁ গাঁরোয় ফাইনালে ভেকিচকে ৬-২, ৬-৩ গেমে হারান ষষ্ঠ বাছাই ২১ বছর বয়সি চিংওয়ান। একই সঙ্গে গড়ে ফেললেন ইতিহাস।

অলিম্পিক টেনিসে চীনের স্বর্ণ অবশ্য আগেও ছিল। সেটা ছিল মেয়েদের দ্বৈতে। ২০০৪ সালে এথেন্স অলিম্পিকে মেয়েদের দ্বৈতে স্বর্ণ জিতেছিলেন লি তিং ও সুন তিয়ানতিয়ান। ফাইনালে ওঠার লড়াইয়ে চিংওয়ানের কাছে হেরে ছিটকে পড়া শিয়াওটেক অবশ্য খালি হাতে ফেরেননি। ফরাসি ওপেনের টানা তিনবারের চ্যাম্পিয়ন ও মেয়েদের টেনিসের শীর্ষ খেলোয়াড় শিয়াওটেক স্লোভাকিয়ার আনা ক্যারোলিনাকে ৬-২, ৬-১ গেমে হারিয়ে জিতে নেন ব্রোঞ্জ পদক।

আরও পড়ুন -
  • সর্বশেষ
  • সর্বাধিক পঠিত