১. নামাজে যখন সেজদা করা হয়, তখন আমাদের মস্তিষ্কে রক্ত দ্রুত প্রবাহিত হয়। ফলে আমাদের স্মৃতি শক্তি অনেক বৃদ্ধি পায়।
২. আমরা যখন নামাজে দাঁড়াই, তখন আমাদের চোখ যায় নামাজের সামনের ঠিক একটি কেন্দ্রে বা সেজদার জায়গায় স্থির অবস্থানে থাকে, ফলে মনোযোগ শক্তি বৃদ্ধি পায়।
৩. নামাজের মাধ্যমে আমাদের অজান্তেই আমাদের শরীরের একটি ব্যায়াম সাধিত হয়। এটি এমন একটি ব্যায়াম যা ছোট বড় সর্বস্তরের সবার বেলায় প্রযোজ্য।
৪. নামাজের মাধ্যমে আমাদের মনের অসাধারণ পরিবর্তন আসে।
৫. নামাজ মানুষের দেহের কাঠামো সুসমঞ্জস বজায় রাখে। ফলে শারীরিক বিকলাঙ্গতা লোপ পায়।
৬. নামাজ মানুষের ত্বক পরিষ্কার রাখে। যেমন- অজুর সময় আমাদের দেহের গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলো পরিষ্কার করা হয়; এর ফলে বিভিন্ন প্রকার জীবাণু হতে আমরা সুরক্ষিত থাকি।
৭. নামাজে অজুর সময় মুখমণ্ড ৩ বার ধৌত করার ফলে আমাদের মুখের ত্বক উজ্জ্বল হয় এবং মুখের দাগ কম দেখা যায়।
৮. অজুর সময় মুখমণ্ড যেভাবে পরিষ্কার করা হয়, তাতে আমাদের মুখে এক প্রকার মেসেজ তৈরি হয়; ফলে আমাদের মুখের রক্ত প্রবাহ বৃদ্ধি পায় এবং বলি রেখা কমে যায়।
৯. কিশোর বয়সে নামাজ আদায় করলে মন পবিত্র থাকে; এর ফলে নানা ধরনের অসামাজিক কাজ ও চিন্তা থেকে শিশুরা সুরক্ষিত থাকে।
১০. নামাজ আদায় করলে মানুষের জীবনী শক্তি বৃদ্ধি পায়।
১১. শুধু নামাজের মাধ্যমেই চোখের নিয়ম মতো যত্ন নেওয়া হয়; ফলে অধিকাংশ নামাজ আদায়কারী মানুষের দৃষ্টিশক্তি বজায় থাকে।
সবচেয়ে বড় কথা নামাজের মাধ্যমে আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা যায়।