ঘৃণা : কোনো পুরুষ বা স্ত্রীলোককে অপর পুরুষ বা স্ত্রীলোককে ঘৃণা করিয়া উপহাস করা উচিত নহে, এই মনে করিয়া যে, তাহারা ঘটনাক্রমে তাহাদের হইতে উৎকৃষ্টতর। ... অপরের অপ্রশংসা করিবে না। কিংবা অপরের ত্রুটি অনুসন্ধান করিবে না। (ছুরা হুজরাত পারা ২৬, রুকু ২ আয়াত : ১১-১২)।
আচার ব্যবহার : আল্লাহর নিকট তওবা, মাত্র এই সকল লোকের জন্য (গ্রাহ্য), যাহারা অজ্ঞানতাবশত: পাপ করে তৎপর সত্বর (আল্লাহর) দিকে মুখ ফিরায়, ইহাদেরই প্রতি আল্লাহ দৃষ্টি করেন এবং সর্বজ্ঞ জ্ঞানময়। (ছুরা নেছা, পারা ৪, রুকু ৩ আয়াত ১৭) এবং যখন কেহ তোমাকে দোয়ার সহিত ছালাম (সম্ভাষণ) করে, তদপেক্ষা উত্তম (দোয়ার) সহিত ছালাম (সম্ভাষণ) কর অথবা তাহাই ফিরাইয়া দাও, নিশ্চয় আল্লাহ সকল দ্রব্যের উপর হিসাব গ্রহণকারী। (ছুরা নেছা, পারা ৫, রুকু ১১ আয়াত ৮৬)।
শিশুহত্যা : এবং দরিদ্রতা ভয়ে তোমরা নিজেদের সন্তানগণকে হত্যা করিও না, আমরাই (আমিই) তাহাদের আহার দিয়া থাকি এবং তাহাদিগকে হত্যা করা নিশ্চয় তোমাদের পক্ষে গুরুতর অপরাধ। (ছুরা বনি ইছরাইল পারা ১৫, রুকু ৪ আয়াত ৩১)
ওজন : এবং যখন তোমরা ওজন কর, ষোল আনা ওজন করিবে এবং খাঁটি মানদ- দ্বারা ওজন করিবে। ইহাই উচিত এবং অবশেষে মঙ্গলজনক। (ছুরা বনি ইছরাইল পারা ১৫, রুকু ৪ আয়াত ৩৫)।
(সূত্র : কোরআনের বাণী ও একত্ববাদ, লেখকের বানান হুবহু রাখা হয়েছে)।